ঐতিহাসিক ও দর্শনীয় স্থান

মুক্তিযুদ্ধে স্মৃতিস্তম্ভ বিলোনিয়া :


বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে ইতিহাসে বিলোনিয়ার রণাঙ্গণের অনেক কীর্তি রয়েছে। বিশ্বের বিভিন্ন দেশে সেনাবাহিনীর অফিসারদের প্রশিক্ষণে বিলোনিয়া রণাঙ্গণ এর রণকৌশল পাঠ্যসূচি অন্তর্ভুক্ত রয়েছে।

 

মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিস্তম্ভ সলিয়া :


১৯৭১ সালে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর সাথে মুক্তিযোদ্ধাদের সম্মুখ যুদ্ধের স্মৃতি ফলক।

 

পাঁচ শহীদ মুক্তিযোদ্ধার সমাধি :


পরশুরামের ইসলামিয়া ফাযিল মাদরাসার পাশে ১৯৭১ সালে মহান মুক্তিযুদ্ধে পাকবাহিনীর হাতে শহীদ রওশন, আজিজসহ ৫ জন।

 

বিলোনিয়া স্থলবন্দর :


২০০৯ সালের ৪ অক্টোবর ভারত-বাংলাদেশের মধ্যে বিলোনিয়া স্থলবন্দর চালু হয়। এটি বাংলাদেশের ১৭তম স্থলবন্দর। বিলোনিয়া স্থলবন্দর উভয় দেশের বাণিজ্যিক সম্ভাবনার দুয়ার খুলে দিয়েছে।

 

মুহুরীর চর :


পরশুরামের আরেকটি দর্শনীয় স্থান মুহুরীর চর। ৯২.৩৩ একর আয়তনের মুহুরীর চরটি ভারত-বাংলাদেশের অমীমাংসিত ভূমি হিসেবে রয়েছে। মুহুরী নদী সংলগ্ন এ চরের বালুকারাশি ও চরের উপরিভাগ দেখতে অনেকেই এখানে আসেন।

 

শমসের গাজীর দীঘি :


১৭শ শতকের কোন এক সময়ে খন্ডল পরগনার তৎকালীন শাসক বীর শমসের গাজী উপজেলার সাতকুচিয়ায় শমসের গাজীর দীঘিটি খনন করেন। প্রায় ১০ একর আয়তনের এ দীঘি এখন পরশুরামের অন্যতম দর্শনীয় স্থান।

 

রাবার ড্যাম :


বেড়াবায়িয়ায় কহুয়া নদীর উপর নির্মিত রাবার ড্যামটি দর্শনীয় স্থানে পরিণত হয়েছে। ২০০৭ সালে এটি নির্মিত হয়। এর অপরূপ নির্মাণ শৈলী দর্শনার্থীদের হৃদয় কাড়ে।

 

দ্বিতল মাটির ঘর:


ইট-পাথরের দালানের ভিড়ে আজকাল মাটির ঘর তেমন নেই বললেই চলে। শহরেতো নয়ই, গ্রামেও কম। তবে পরশুরাম পৌরসভার উত্তর গুথুমা গ্রামের তাকিয়া পাড়ায়। ২০০৯ সালে আমেরিকা প্রবাসী আবদুল মোমেন মঞ্জু গড়ে তোলেন দ্বিতল মাটির ঘর। মূলত ঐতিহ্যকে ধরে রাখতেই এটি নির্মান করেন তিনি। এটি এখন পরশুরামের একটি দর্শনীয় স্থানে পরিচিতি লাভ করেছে।

 

কামাল মামা শাহ (রঃ) এর মাজার :

রাঙ্গামাটিয়া গ্রামে কামাল মামা শাহ (রঃ) এর মাজার।

বাঘা মামা (র) এর মাজার:


বিলোনিয়া স্থলবন্দের পূর্ব পাশেই আধ্যাত্বিক ব্যাক্তি বাঘা মামা (রঃ) এর মাজার অবস্থিত। প্রতিবছর বাঘা মামার স্মরণে বিশাল ওরশের আয়োজন করা হয়।

রাবার বাগান :


২০১০ মির্জানগরের জয়ন্তীনগর গ্রামে হাজী মো: মোস্তফার মালিকানাধীন ২৫ একর জায়গায় ৮ হাজার রাবার গাছের চারা রোপণ করা হয়। গাছ বড় হতেই এটি একটি দৃষ্টিনন্দন স্থানে পরিণত হয়। বর্তমানে রাবার গাছ থেকে রাবার সংগ্রহ করা হচ্ছে।

শালধর মাদ্রাসার প্রতিষ্ঠাতা হযরত মাওলানা সিদ্দিকুর রহমান (রহঃ)- বড় হুজুরের মাজার :

নঈম উদ্দিন মস্তানের দরগাহ্ (গাট্টিওয়ালা) :