লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য

  • চট্টগ্রামে বসবাসরত পরশুরামবাসীর মধ্যে একতা, সৌহার্দ ও ভ্রাতৃত্ববোধ স্থাপন ও একে অন্যকে সাহায্য সহযোগিতা করা।
  • বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে অধ্যয়নরত জেলার দরিদ্র মেধাবী ছাত্র/ছাত্রীদেরকে বৃদ্ধি প্রদান ও অন্যান্য সহযোগিতা করা।
  • জ্ঞান বিকাশের জন্য শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, লাইব্রেরী ও গবেষণাগার স্থাপন করা।
  • বৃত্তিমূলক শিক্ষা সম্প্রসারণ ও নিরক্ষরতা দূরীকরনার্থে নারী, পুরূষ ও বয়স্কদের মধ্যে শিক্ষা বিস্তার করা।
  • শিশু কল্যাণে, যুব কল্যাণে, নারী কল্যাণ ও কিশোর অপরাধীদের কল্যাণে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করা।
  • বিভিন্ন ভাষা ও সাহিত্যের চর্চা এবং সামাজিক, অর্থনৈতিক, বৈজ্ঞানিক ও ধর্মীয় বিষয়ে গবেষণা ও আলোচনা সভার আয়োজ করা।
  • দুঃস্থ, পীড়িত, এতিম, অসহায় বয়স্কদের ও পঙ্গু লোকদিগকে সাহায্য প্রদান করা।
  • প্রাকৃতিক দূর্যোগে ক্ষতিগ্রস্থ, দুর্ভিক্ষ, মহামারী, ভূমিকম্প ও অন্যান্য আকষ্মিক দুর্ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্থ ব্যাপক জনগোষ্ঠীকে ত্রাণ ও পূনর্বাসনে সহযোগিতা করা।
  • পরশুরাম উপজেলার বয়স্ক, যুবক ও ছেলে মেয়েদের জন্য খেলাধুলা, শরীরচর্চা ও চিত্তবিনোদনের ব্যবস্থা করা।
  • পরশুরামবাসীর সমস্যাবলী যেমন দরিদ্র বেকারত্ব ও সমাজে অন্যান্য সমস্যাবলী দূরীকরণ এবং মানুষের স্বাস্থ্য ও নৈতিক চরিত্র উন্নয়নে সহযোগিতার চেষ্টা করা।
  • পরশুরাম উপজেলার তথ্য দেশের বিভিন্ন অঞ্চলের সামাজিক ও অর্থনৈতিক সমস্যার সমাধান ও সার্বিক উন্নয়নে সহযোগিতার চেষ্টা করা।
  • পরশুরামবাসীর ও দেশের অন্যান্য অঞ্চলে অনুরূপ জনকল্যাণমূলক প্রতিষ্ঠান গঠন সহায়তা করা।
  • পরশুরামবাসীর ও অন্যান্য স্থানে বেওয়ারিশ লাশ দাফনে সহায়তা করা।
  • পরশুরাম সমিতি চট্টগ্রামের সদস্যদের কল্যাণার্থে সমবায় ভিত্তিতে বহুমুখী আর্থিক প্রতিষ্ঠান সমিতির নিয়ন্ত্রণে যে কোন প্রকার বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠান, শিল্প, গৃহ নির্মাণ সংস্থা ইত্যাদি গণ করা।
  • সমিতির উদ্দেশ্যাবলী সঠিক বাস্তবায়ন কল্পে বিভিন্ন পদক্ষেপ যেমন- খবরের কাগজ, সাময়িকী, বই বা প্রচারপত্র প্রচার করা।
  • পরশুরাম উপজেলার মেয়েদের মধ্যে শিক্ষা বিস্তার কল্পে যথাযথ ব্যবস্থা ও তাহাদের বিভিন্ন সমস্যা দূরীকরণে সহায়তা করা।
  • শিক্ষিত, বেকার, যুবক, অদক্ষ, নিরক্ষরদের চিহ্নিত ও সংগঠিত করে প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করে কর্মসংস্থানে সহায়তা করা।
  • চিকিৎসা কার্যক্রম ঃ স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের অনুমোদনক্রমে অসুস্থ, গরীব দুঃখী মানুষের সু-চিকিৎসার জন্য হাসপাতাল, ক্লিনিক স্থাপন করে চিকিৎসা প্রদান করা এবং কার্যকরী পরিষদের অনুমোদনক্রমে প্রতি বৎসর অবৈতনিক ডাক্তার নিয়োগ করে সদস্যদের চিকিৎসা ব্যবস্থা করা।
  • প্রতি বছর ইফতার মাহফিল ও দোয়া মাহফিল ও ঈদ পূর্ণমিলনীর আয়োজন করা।
  • প্রতি বছর বনভোজনের আয়োজন করা ও মেধাবী ছাত্র/ছাত্রীদের প্রদান করে লেখা পড়ায় উৎসাহিত করা।